সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সচেতনতা ও ধর্ম বা সম্প্রদায় : পারস্পরিক সম্পর্ক

সচেতনতার অভাবকে ধর্মের বা সম্প্রদায়ের মানদন্ডে মাপা যায় না। এর সঙ্গে শিক্ষার সম্পর্ক আছে। শিক্ষার প্রসার না ঘটাতে পারলে, এর থেকে মানুষের মুক্তি নেই। চোখ বন্ধ করে না থাকলে পরিষ্কার চোখে পড়ে, সব সম্প্রদায়ের মধ্যে এই পিছিয়ে পড়া মানুষ ভয়ঙ্কর পরিমাণে রয়েছে। এক্ষেত্রে উভয় সম্প্রদায়ের শিক্ষিত ও সচেতন মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। পরস্পরের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়াতে হবে। নিজ নিজ সম্প্রদায়কে তুলে আনার চেষ্টা করতে হবে। তবেই আমরা এগোতে পারবো। একটা সম্প্রদায় যদি আর একটা সম্প্রদায়কে অভিযোগের কাঠগড়ায় তোলে, তাহলে বৈরিতা বাড়ে, যা পরস্পরকে টেনে নীচে নামিয়ে আনে। একটা পরিবারে পাঁচজন মানুষ থাকলে পাঁচরকম মত প্রকাশ পায়। সবাই লেখাপড়ায় একরকম মেধাসম্পন্নও হয় না। তাই বলে কি আমরা, পরস্পরের মধ্যে মারামারি বা দোষারোপ করি? করি না। কোনো শিক্ষিত পরিবার( মানুষ) তা করে না। পরস্পর পরস্পরকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। তবেই সেই পরিবার উন্নততর পর্যায়ে পৌঁছোয়। এর বিপরীত করলে অধঃপতন অবশ্যম্ভাবী। আমাদের দেশ ঠিক সেই রকম একটি বড় পরিবার। এখানে প্রত্যেক ধর্ম-সম্প্রদায় এক একজন ভাইয়ের মত। এভাবে না ধরে যদি পরস্পর মারামারি করি, ঝগড়াঝাটি করি ...