শিক্ষক সমাজের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা মানায় না। বিজনের বলা না বলাটা এখানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। এটা খুবই সত্য যে শিক্ষক ও সরকারি কর্মচারীরা বঞ্চিত হচ্ছেন। বিজনের স্বীকৃতির ওপর সেটা নির্ভর করে না। এর বিরুদ্ধে শিক্ষক ও সরকারি কর্মচারীরা বিরোধিতা করবেন খুবই স্বাভাবিক। বিপক্ষে ভোট দেবেন এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ভোট বিজেপিতে যাবে? মানতে পারছিনা। কোনো মতেই পারছিনা। এ ভোট বামপন্থীদের কাছে ফেরা উচিৎ ছিল। সরকারি কর্মচারীদের এই মনোভাব মানতে পারলেও শিক্ষকদের এই প্রতিক্রিয়াকে কোনো মতেই মানা যায় না। এটা এক ভয়ংকর ভুল। দুই দিক থেকে এই ভুলের খেসারত দিতে হবে। একটি অলরেডি শুরু হয়ে গেছে। সেটা হল সংখ্যালঘুদের ভয়ংকর ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। সেটা যখন সহ্যের সীমা ছাড়াবে তখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভয়ংকর ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দুই নম্বর হল বামপন্থা গভীর সংকটে পড়বে। যার প্রভাব থেকে এই শিক্ষক শ্রেণি রেহাই পাবে না। কারণ, বিজেপি শিক্ষাকে সরকারি অনুদানে চলার বিপক্ষে। তুমি বলতে পারো, যে তখন শিক্ষকরা আবার প্রতিবাদ করবেন। হ্যাঁ, নিশ্চয়ই করবেন কিন্তু তাতে কোনো কাজ হবে না। ততদিনে বাংলার সংখ্যাগুরু জনগন সাম্প্রদায়িকতার বিষ গ...