সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শিক্ষক সমাজের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা মানায় না।

শিক্ষক সমাজের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা মানায় না। বিজনের বলা না বলাটা এখানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। এটা খুবই সত্য যে শিক্ষক ও সরকারি কর্মচারীরা বঞ্চিত হচ্ছেন। বিজনের স্বীকৃতির ওপর সেটা নির্ভর করে না। এর বিরুদ্ধে শিক্ষক ও সরকারি কর্মচারীরা বিরোধিতা করবেন খুবই স্বাভাবিক। বিপক্ষে ভোট দেবেন এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ভোট বিজেপিতে যাবে? মানতে পারছিনা। কোনো মতেই পারছিনা। এ ভোট বামপন্থীদের কাছে ফেরা উচিৎ ছিল। সরকারি কর্মচারীদের এই মনোভাব মানতে পারলেও শিক্ষকদের এই প্রতিক্রিয়াকে কোনো মতেই মানা যায় না। এটা এক ভয়ংকর ভুল। দুই দিক থেকে এই ভুলের খেসারত দিতে হবে। একটি অলরেডি শুরু হয়ে গেছে। সেটা হল সংখ্যালঘুদের ভয়ংকর ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। সেটা যখন সহ্যের সীমা ছাড়াবে তখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভয়ংকর ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দুই নম্বর হল বামপন্থা গভীর সংকটে পড়বে। যার প্রভাব থেকে এই শিক্ষক শ্রেণি রেহাই পাবে না। কারণ, বিজেপি শিক্ষাকে সরকারি অনুদানে চলার বিপক্ষে। তুমি বলতে পারো, যে তখন শিক্ষকরা আবার প্রতিবাদ করবেন। হ্যাঁ, নিশ্চয়ই করবেন কিন্তু তাতে কোনো কাজ হবে না। ততদিনে বাংলার সংখ্যাগুরু জনগন সাম্প্রদায়িকতার বিষ গ

খোলা চিঠির উত্তর - মানুষ জন্মগতভাবে সাম্প্রদায়িক হয়না।

মানুষ জন্মগতভাবে সাম্প্রদায়িক হয়না। (খোলা চিঠির উত্তর) এত চেতনা যদি জনগনের থাকতো, আর তারা সেটা বিবেচনায় রেখে ভোট দিতেন, তবে ১৮ টা আসন বিজেপি পেত না, পেত বামপন্থীরা। কারণ বিজেপি তৃণমূলের প্রকৃত বিকল্প নয়। যে দোষগুলো আপনি দেখালেন তার ৯০ শতাংশই সঠিক। এবং আপনার চশমা বদল করলেই দেখতে পাবেন, বা একটু ভাবলেই বুঝতে পারবেন এই দোষগুলোই বিজেপির মধ্যে আরও ভয়ংকর ভাবে আছে। যেগুলো আপনি কৌশলে এড়িয়ে গেলেন। তাই জনগন সঠিক বিকল্প ভাবেন নি। জনগনের বড় অংশ ধর্মীয় চশমা পরে ভোট দিয়েছেন। হিন্দু ধর্মের মানুষ বিজেপিকে বিকল্প ভেবেছেন, আর সংখ্যালঘুরা শাসক দলকে। নির্দিষ্টভাবে মেরুকরণ হয়েছে। বামপন্থীরা বুঝে হোক বা না বুঝে হোক এই বিষয়ে মুখ বুজে থেকেছেন। এটা তাদের আরও একটা ঐতিহাসিক ভুল। এখানে একটা কথা বলি। সন্ত্রাসবাদ আর সাম্প্রদায়িকতা আলাদা জিনিস। সংখ্যাগুরু সাম্প্রদায়িক হয় প্রধানতঃ লোভে আর স্বার্থ হারানোর মিথ্যা ভয়ে, আর সংখ্যালঘু সাম্প্রদায়িক হয় প্রধানতঃ জীবন ও সম্পত্তি হারানোর ভয়ে। আর মজার ব্যাপার হল দুটোই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চক্রান্তের ফসল। সাধারণ মানুষ জন্মগতভাবে সাম্প্রদায়িক হয়না। শাসকরা নিজেদের স্বার্থে তাদের