সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পর্দাপ্রথা কী সত্যিই ধর্ষণের ঘটনা নিয়ন্ত্রন করে?

পর্দাপ্রথা কী সত্যিই ধর্ষণের ঘটনা নিয়ন্ত্রন করে? গত ১৯/০১/২০১৭ তারিখে Whatsapp এর একটি গ্রুপে একটি পরিসংখ্যান পোষ্ট করে দাবী করা হয়েছে সৌদি আরর সহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি মুসলিম দেশে মেয়েদের পর্দাপ্রথা চালু থাকার কারণে সেখানে ধর্ষণের হার কম এবং অমুসলিম দেশগুলিতে পর্দাপ্রথা নেই বলে ধর্ষণের হার অত্যন্ত বেশী। অবশ্য পোষ্টের শেষে পোষ্টকারী দাবী করেছেন, তিনি পর্দাপ্রথার সমর্থক নন কিন্তু পোশাকে (মেয়েদের) শালীনতা থাকা দরকার। এখন প্রশ্ন হল, পর্দাপ্রথার (পড়ুন বোরখা/হিজাব পরার) সমর্থক নন যখন, তখন তিনি এই পরিসংখ্যান সোশাল মিডিয়ায় তুলে ধরলেন কেন? যদিও এ-প্রশ্নের কোন উত্তর তিনি দেন নি। আমার মনে হয়, পোশাকের সঙ্গে শালীনতার সম্পর্ককে যদি মানতে হয় তবে শালীনতা শুধু মেয়েদের কেন, পুরুষের পোশাকেও তো থাকা দরকার। কিভাবে বিচার হয় শালীনতা?  বিচারের ভার কি কেবল পুরুষের উপর? নারী যে পোশাক পরলে পুরুষের কাম জেগে ওঠে সেটাই কি অশালীন পোশাক? জেনে রাখা ভালো, পুরুষের কোন কোন পোশাক পুরুষকেও যথেষ্ট  উত্তেজক করে তোলে। পুরুষ হয় সেটা বোঝে না, না হয় না-বোঝার ভান করে। সমস্ত পুরুষই যে মেয়েদের নজরে পড়ার জন্য চেষ্টার কসুর করে না একথ